Contact Us
Monday - Sunday
Dr Avishek Mukherjee has pioneered the first totally laparoscopic nephron sparing surgery for early kidney cancer, in Eastern India in the year 2005. He has also performed total laparoscopic radical prostatectomy for prostate cancer in the year 2005, also the first in Eastern India.
Kidney cancers are most commonly renal cell cancers, which can occur due to multiple reasons, but smoking is the commonest and most frequent reason for development of kidney cancers. However some patients may have genetic predisposition for the development of renal cancers.
The most common presentation is bleeding in the urine. However some patients may have a feeling of heaviness in the upper and lateral part of the abdomen. When a large amount of bleed occurs some patients have clot colic, due to passage of clots within the ureter. With routine screening ultra-sonography some tumors can be detected in the preclinical stage, which is ideal since these patients can almost always be cured after treatment, with very high success rate.
When a kidney mass is suspected then the uro-surgeon advises initial ultrasonography and later for accurate staging a ct scan of the abdomen is always performed. To assess the extent of the spread of the tumor, a chest xray and liver function test are also performed.
Today PET CT scan is performed to assess more accurately the spread of the disease, since even small distant spread can be accurately diagnosed therefore better treatment can be planned.
The best treatment for renal tumors is surgical excision using advanced laparoscopy. This allows the tumor along with the affected damaged kidney to be removed, along with the envelope of fat and fascia surrounding the kidney. Along with removal of the tumor, the lymph nodes are also removed.
In early detected kidney cancers, nephron sparing approach is recommended. This means removal of the smaller early detected renal mass, generally less than 4 cm, but sparing the rest of the unaffected kidney, allowing the patient to be cancer free at the same time preserving as much renal function as possible. This procedure was earlier performed by open surgery, however with advent of advanced laparoscopy, now this surgery can be best performed by minimal access route, allowing the patient the benefit of cancer freedom and early and rapid recovery
এই অপারেশনটির অর্থ হলো কিডনি তে কোনো ছোট টিউমার (ক্যান্সার) হলে সেটিকে ল্যাপারোস্কপিক সার্জারি দ্বারা শরীর থেকে নির্মূল করে এবং কিডনি টিকে সক্ষম রেখে কিডনিটিকে পুনরায় কার্যকরি করে তোলা।
ডাঃ অভিষেক মুখার্জী (MBBS), AIIMS, MS (AIIMS), Mch URO (PGI – Chandigarh) এই জটিল রোগের ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারি পূর্ব ভারতে সফল ভাবে সর্ব প্রথম করেন (২০০৫) সালে। ঠিক এই বছর অর্থাৎ ২০০৫ সালে পূর্ব ভারতে ডাঃ মুখার্জী সর্ব প্রথম ল্যাপারোস্কোপিক রেডিক্যাল প্রোস্টেটাকটমি যা কিনা প্রস্টেট ক্যান্সার কে শরীর থেকে নির্মূল করার এক অভিনব প্রক্রিয়া প্রথম ভারতের পূর্ব অংশে।
কিডনি ক্যানসার সাধারণত কিডনি কোষের থেকেই উৎপত্তি, তাছাড়াও যারা ধূম্রপান করেন তাদের ক্ষেত্রেও কিডনি ক্যান্সার হতে পারে এবং বংশানুক্রমে এই রোগের সম্ভাবনা থাকে।
এই রোগের উপসর্গ সাধারণত প্রস্রাবের সাথে রক্তপাত, কিন্তু সবসময়ে প্রসাবে রক্তপাত হবে এই রকম টা নয়। অনেক সময় পিটের দুপাশে ভার ভার অনুভূতি হওয়া, কিছু রুগীর অতিরিক্ত রক্তপাত হয় এবং সেগুলো ইউরেটরে (কিডনির নালী) গিয়ে জমা হয় এবং বেরোবার সময় রুগীর তাতে তীব্র ব্যথা হতে পারে।
রোগীকে প্রাথমিক অবস্থায় আল্ট্রাসোনোগ্রাফি করা হয়, বেশির ভাগ সময তাতেই কিডনি টিউমার এর সন্ধান পাওয়া যায় এবং এই প্রাথমিক অবস্থায় যদি চিকিৎসা করাযায় তাহলে রুগী পূর্ণ আরোগ্য লাভ করতে পারেন। আজকের দিনে ল্যাপারোস্কোপিক কিডনি ক্যান্সার সার্জারি আধুনিক এবং সফল চিকিৎসা।
প্রাথমিক অবস্থায় আল্ট্রাসোনোগ্রাফি করে কিডনি তে যদি অতিরিক্ত মাংস (টিউমার) দেখতে পাওয়া যায় সে ক্ষত্রে রুগী CT-Scan পরীক্ষা করতে বলা হয় যাতে টিউমার টির গভীরতা এবং পরিধি আরো ভালোকরে বোঝা যায়। তার সাথে রুগীকে liver function test এবং একটি বুকের X-Ray করতে বলা হয়। এই পরীক্ষা গুলো করলে রোগ কতটা ছড়িয়েছে তা বোঝা যায় এবং চিকিৎসা ভালোভাবে করাযায়।
কিডনি তে টিউমার (ক্যান্সার) ধরা পড়লে সব থেকে ভালো উপায় ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারি করে ক্যান্সার কে শরীর থেকে নির্মূল করা। প্রাথমিক অবস্থায় কিডনিতে ক্যান্সার বা টিউমার ধরা পড়লে তৎক্ষণাৎ সেই ক্যান্সারকে নির্মূল করা ভালো নেফ্রোন স্পিয়ারিং সার্জারির মাধ্যমে। 4cm এর ছোট টিউমার হলে ল্যাপারোস্কোপিকস নেফ্রোন স্পিয়ারিং সার্জারি অত্যন্ত একটি ভালো পদ্ধতি যাতে ক্ষতিগ্রস্থ কিডনির অংশ টিকে বাদ দিয়ে বাকি কিডনি টিকে ক্যান্সার মুক্ত করা এবং আজীবন কিডনি টিকে সচল রাখা।
এক সময় এই অপারেশন টি পেট কেটে করতে হোতো তাতে রুগীর ১০ থেকে ১২ ইঞ্চি পেট কাটতে হোতো। প্রচুর রক্তপাত তার সাথে সংক্রমণের সম্ভাবনা থাকতো। কিন্তু আজকের দিনে ল্যাপারোস্কোপি সার্জারি তে পেট কাটতে হয়না। রক্তপাত তুলনামূলক কম হয় এবং সম্ভ্রমণ সম্ভাবনা না এর মতন। মাত্র ৪টে ছিদ্রের মাধ্যমে পুরো সার্জারি টা হয়। রুগী অত্যন্ত দ্রুত সুস্থ হয়ে যায় এবং স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারেন।